প্রকাশিত: Tue, Aug 22, 2023 11:11 PM
আপডেট: Sun, Jun 29, 2025 2:25 PM

[১]বেক্সিমকো গ্রুপকে কখনোই ২২ হাজার কোটি টাকার ঋণ নেয়নি [২]পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টটি মিথ্যা, অজ্ঞতাপূর্ণ এবং অহেতুক সম্মানহানীর জন্য প্রকশিত বলে জানিয়েছেন বেক্সিমকোর একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা

বিশ্বজিৎ দত্ত: [৩] বেক্সিমকোর ওই কর্মকর্তা জানিয়েছেন, মঙ্গলবার ঢাকার একটি দৈনিক পত্রিকায় যে নিউজটি ছাপা হয়েছে তা যথাযথ তথ্য ছাড়াই প্রকাশ করা হয়েছে। রিপোর্টটিতে ব্যাংকের ঋণ ও ঋণদেওয়ার প্রক্রিয়া সম্পর্কে রিপোর্টারের অজ্ঞতা প্রকাশ হয়েছে। 

[৪] প্রথমতো রিপোর্টে প্রকাশিত একক প্রতিষ্ঠান হিসাবে বেক্সিমকোকে ২২ হাজার কোটি টাকা  ঋণ দেয়া হয়েছে বলা হয়েছে। আসলে বেক্সিমকোর কোন প্রতিষ্ঠানকেই এই পরিমাণ ঋণ দেয়া হয়নি। 

[৫] বেক্সিমকো গ্রুপ জানিয়েছে, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হিসাবে ব্যাংকের ঋণ নেয়া কোন দূষণীয় বিষয় নয়। তারা যে ঋণ নিয়েছে তা যথাযথ নিয়ম মেনেই নিয়েছে। বেক্সিমকোর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তাদের  ঋণ পুনঃতফসিল করেছে। সেখানে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমতিও নেওয়া হয়েছে। অথচ রিপোর্টে বলা হয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রচলিত নিয়ম মানেনি গ্রুপটি। প্রচলিত নিয়ম বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে কোন নিয়ম নাই বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারাও বলছেন। 

[৬] রিপোর্টে বেক্সিমকো গ্রুপের বিভিন্ন গার্মেন্টের ব্যাক টু ব্যাক এলসির বিপরিতে নেয়া অর্থকেও ঋণ বলা হয়েছে। আসলে ব্যাক টু ব্যাক এলসি সম্পর্কে রিপোর্টারের কোন ধারণাই নাই বলে জানিয়েছে বেক্সিমকো। 

[৭] বেক্সিমকোর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, রপ্তানির বিপরিতে রপ্তানিকারক রপ্তানির এলসি জমা দিয়ে পণ্যের কাঁচামাল  ক্রয় করে। পরে রপ্তানিকারক ১৮০ দিনের মধ্যে অর্থ পরিশোধ করে। এসব বিষয় না জেনেই অজ্ঞতা বশত মিথ্যা রিপোর্ট প্রকাশ করেছে পত্রিকাটি। সম্পাদনা: ইকবাল খান